অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

নিউজিল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ায় শুরু হচ্ছে নারী ফুটবল বিশ্বকাপ


অস্ট্রেলিয়ান নারী ফুটবল দলের কোচ টনি গুস্তাভসন (বামে) এবং অস্ট্রেলিয়ার ফরোয়ার্ড স্যাম কের অস্ট্রেলিয়া এবং আয়ারল্যান্ডের মধ্যে নারী বিশ্বকাপ ফুটবল ম্যাচের প্রাক্কালে ২০২৩ সালের ১৯ জুলাই সিডনির স্টেডিয়ামে একটি সংবাদ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন।
অস্ট্রেলিয়ান নারী ফুটবল দলের কোচ টনি গুস্তাভসন (বামে) এবং অস্ট্রেলিয়ার ফরোয়ার্ড স্যাম কের অস্ট্রেলিয়া এবং আয়ারল্যান্ডের মধ্যে নারী বিশ্বকাপ ফুটবল ম্যাচের প্রাক্কালে ২০২৩ সালের ১৯ জুলাই সিডনির স্টেডিয়ামে একটি সংবাদ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন।

বৃহস্পতিবার নিউজিল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ায় শুরু হচ্ছে নারী ফুটবল বিশ্বকাপ। ৬৪টি গেমের জন্য ইতোমধ্যে ১০ লাখের বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছে। খেলাধুলার আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা মনে করে, এটি সবচেয়ে বেশি দর্শকের দেখা নারীদের ফুটবল টুর্নামেন্ট হবে।

অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের যৌথ আয়োজনে এই বিশ্বকাপে ৩২টি দেশ অংশ নেবে।

১৯৯১ সালে যখন ইভেন্টটি প্রথম অনুষ্ঠিত হয়েছিল, সেখানে মাত্র ১২টি দল ছিল।

পুরুষদের বিশ্বকাপের বিজয়ীরা ৪৪ কোটি ডলার পায়, তবে নারীরা পায় ১১ কোটি ডলার।

মাতিলডাস নামে পরিচিত অস্ট্রেলিয়ান নারী জাতীয় দল সোমবার বৈষম্য এবং সমান বেতনের অভাব সম্পর্কে অভিযোগ করে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে।

অংশগ্রহণের দিক থেকে সকার অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা।

প্রাক্তন খেলোয়াড় এবং সমর্থকদের মধ্যে একটি অনুভূতি রয়েছে যে, নিউজিল্যান্ড এব্বং অস্ট্রেলিয়া নারীদের ফুটবলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি সময়ে টুর্নামেন্টটি আয়োজন করছে। এর প্রোফাইল কখনো উচ্চতর ছিল না, এবং সম্ভবত মানও কখনো এত ভালো ছিল না।

বিশ্বকাপ র‍্যাংকিং-এ সবচেয়ে ওপরে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর জার্মানি, সুইডেন, ইংল্যান্ড এবং ফ্রান্স। ফিফার র‍্যাংকিং-এ সহ-আয়োজক অস্ট্রেলিয়া দশম স্থানে রয়েছে, নিউল্যান্ডের অবস্থান ২৬তম।

উদ্বোধনী ম্যাচটি ২০ জুলাই অকল্যান্ডের ইডেন পার্কে নিউজিল্যান্ড এবং নরওয়ের মধ্যে হবে। কয়েক ঘণ্টা পরে সিডনিতে অস্ট্রেলিয়া আয়ারল্যান্ডের মুখোমুখি হবে।

এক মাস পর ২০ আগস্ট অস্ট্রেলিয়ায় সিডনির অলিম্পিক স্টেডিয়ামে ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে।

XS
SM
MD
LG