অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

হাজার হাজার শিশুর জীবন বাঁচাতে পারে ম্যালেরিয়ার নতুন ভ্যাকসিন


ফাইল ছবি- বিশ্বের প্রথম ম্যালেরিয়া ভ্যাকসিন (আরটিএস, এস) পাইলট প্রোগ্রামের মাধ্যমে ডোজ সম্পন্ন করা ৩ বছর বয়সী ফেইথকে দেখা যাচ্ছে। মুকুলি, কেনিয়া। ( ৭ মার্চ, ২০২৩ )
ফাইল ছবি- বিশ্বের প্রথম ম্যালেরিয়া ভ্যাকসিন (আরটিএস, এস) পাইলট প্রোগ্রামের মাধ্যমে ডোজ সম্পন্ন করা ৩ বছর বয়সী ফেইথকে দেখা যাচ্ছে। মুকুলি, কেনিয়া। ( ৭ মার্চ, ২০২৩ )

সোমবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক একটি নতুন ম্যালেরিয়া ভ্যাকসিন ব্যবহারের জন্য অনুমোদন পেয়েছে। আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই এটি আফ্রিকার দেশগুলিতে চালু করা হতে পারে। যা আগামী বছরগুলিতে কয়েক লক্ষ শিশুর জীবন বাঁচিয়ে দেবার সম্ভাবনা তৈরি করেছে।

ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি এবং ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউট যৌথভাবে আর টোয়েন্টি ওয়ান নামে নতুন এই ভ্যাকসিন তৈরি করেছে। ইতিমধ্যেই ঘানা এবং বুরকিনা ফাসোতে এর ব্যবহার শুরু হয়েছে।

লন্ডন ইম্পেরিয়াল কলেজজের সংক্রামক রোগের মহামারী বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক আজরা গনি বলেন, "আর ২১-এর এই নতুন অনুমোদনের ফলে আফ্রিকার সাব-সাহারান অঞ্চল জুড়ে টিকা দেওয়া যেতে পারে। যা ঝুঁকিতে থাকা আরও অনেক শিশুকে রক্ষা করবে। তিনি , এটি ব্যবহারে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের ম্যালেরিয়ায় মৃত্যুহার তিনভাগের একভাগে নামিয়ে আনতে পারে বলে, গবেষনায় উঠে এসেছে জানান।

আফ্রিকার বেশ কয়েকটি দেশে ভ্যাকসিনটির ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চলছে। সোমবার জেনেভায় এক সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক টেড্রোস আধানম গেব্রিয়েসুস এই অনুমোদনের কথা জানান।

২০২১ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ব্রিটিশ ফার্মাসিউটিক্যাল ফার্ম জিএসকে'র তৈরি প্রথম ম্যালেরিয়ার টিকা আরটিএস,এস অনুমোদন করে।

সোমবার লাতিন আমেরিকা ও এশিয়ার দেশগুলোতে মশাবাহিত আরেকটি রোগ ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধেও একটি নতুন ভ্যাকসিনের অনুমোদন দিয়েছে ডব্লিউএইচও।

জাপানি বহুজাতিক সংস্থা টাকেদার তৈরি এই ওষুধটি ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে প্রায় ৮৪ শতাংশ কার্যকর ছিল।

জাপানি বহুজাতিক সংস্থা টাকেদা-র তৈরি এই ওষুধটি ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে প্রায় ৮৪ শতাংশ কার্যকর ছিল।

XS
SM
MD
LG