মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন সম্পর্কে কী বলছেন রোহিঙ্গা শরণার্থীরা

Your browser doesn’t support HTML5

মিয়ানমারে বর্বর সামরিক আক্রমণ থেকে পালিয়ে আসার পাঁচ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে রোহিঙ্গা শরণার্থীরা বৃহস্পতিবার "গণহত্যা স্মরণ দিবস" পালন করেছে।

২০১৭ সালের আগস্টে প্রায় ৭৫০,০০০ মুসলিম সংখ্যালঘু রোহিঙ্গারা বর্বর আক্রমণ থেকে বাঁচতে বৌদ্ধ সংখ্যাগরিষ্ঠ মিয়ানমার থেকে সীমান্ত পেরিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে চলে আসে। জাতিসংঘের শীর্ষ আদালতে এই বর্বরোচিত হামলার বিষয়ে এক যুগান্তকারী 'গণহত্যা' মামলা চলছে।

ওদিকে, রোহিঙ্গাদের স্বেচ্ছায় স্বদেশে টেকসই প্রত্যাবাসনই, এই সমস্যার একমাত্র সমাধান বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. আব্দুল মোমেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “মানবিক বিবেচনায় আশ্রিত রোহিঙ্গাদের দীর্ঘ অবস্থানের কারণে, বাংলাদেশ আর্থ-সামাজিক, পরিবেশসহ নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে । রোহিঙ্গাদের স্বেচ্ছায় স্বদেশে টেকসই প্রত্যাবাসনই এ সমস্যার একমাত্র সমাধান।”

ড. আব্দুল মোমেন বলেন, “প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ার অচলাবস্থার ফলে, রোহিঙ্গাদের মাঝে বিরাজমান হতাশা তাদেরকে আইনবিরোধী কর্মকাণ্ডসহ উগ্রবাদে সম্পৃক্ত করতে পারে। যা আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্যও হুমকি হয়ে উঠবে।”

- মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন বিষয়ে আমরা কথা বলেছি বাংলাদেশের শরণার্থী শিবিরে অবস্থানরত কয়েক রোহিঙ্গার সঙ্গে। নিরাপত্তা ও অধিকার নিশ্চিত না হলে ফিরতে চাননা বলে তারা ভয়েস অফ আমেরিকাকে জানিয়েছেন।